ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা–৮ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যার বিচার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার পর মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হন তারা। এ সময় বিভিন্ন স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘বিচার বিচার বিচার চাই’, ‘হাদি হত্যার বিচার চাই’, ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাবো’, ‘সুশীলতার দিন শেষ, বিচার চাই বাংলাদেশ’সহ নানা স্লোগান দেন। এতে রাজু ভাস্কর্য চত্বরের পরিবেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে সরব থাকে।
বিক্ষোভে বক্তব্য দেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, জুলাইয়ের গণআন্দোলনের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। তার অভিযোগ, সরকার ভারতের আধিপত্যবাদী প্রভাবের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান অবস্থান নিতে পারেনি। তিনি বলেন, জুলাইয়ে যারা শহীদ হয়েছেন, তারা এই ব্যর্থতার জন্য জীবন দেননি।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা হাদি হত্যার দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের দাবিও জানান। তারা বলেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতি চলতে থাকলে গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
উল্লেখ্য, শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষোভ ও প্রতিবাদের আওয়াজ উঠছে। ঢাবির এই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সেই ধারাবাহিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘বিচার বিচার বিচার চাই’, ‘হাদি হত্যার বিচার চাই’, ‘আমরা সবাই হাদি হবো, যুগে যুগে লড়ে যাবো’, ‘সুশীলতার দিন শেষ, বিচার চাই বাংলাদেশ’সহ নানা স্লোগান দেন। এতে রাজু ভাস্কর্য চত্বরের পরিবেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে সরব থাকে।
বিক্ষোভে বক্তব্য দেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, জুলাইয়ের গণআন্দোলনের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। তার অভিযোগ, সরকার ভারতের আধিপত্যবাদী প্রভাবের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান অবস্থান নিতে পারেনি। তিনি বলেন, জুলাইয়ে যারা শহীদ হয়েছেন, তারা এই ব্যর্থতার জন্য জীবন দেননি।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা হাদি হত্যার দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রয়োজনীয় সংস্কারের দাবিও জানান। তারা বলেন, বিচারহীনতার সংস্কৃতি চলতে থাকলে গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।
উল্লেখ্য, শহীদ শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষোভ ও প্রতিবাদের আওয়াজ উঠছে। ঢাবির এই বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সেই ধারাবাহিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকাশ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।
অনলাইন ডেস্ক